এই মাত্র দেয়া

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

কাহিনী

গতকাল রাত সাড়ে আটটার দিকে আসাদ গেটের মোড়ে একটা রেস্টুরেন্ট থেকে বের হয়ে আমার ওয়াইফ আর আমি মোহাম্মদপুর যাওয়ার জন্য রাস্তায় অপেক্ষা করছিলাম। বৃষ্টির কারনে রাস্তায় রিকশা এবং মানুষ দুটোই কম।

তো আমার ওয়াইফ বললো যে একটু হেটে আসাদ এভেনিউয়ের মোড় থেকে বামে গেলেই মোহাম্মদপুর , সেখানে হয়তো কোন যান পাওয়া যাবে।

রাস্তায় ঘুটঘুটে অন্ধকার। মানুষজনও খুব কম। আমাদের দুজনেরই হাত ভর্তি ছিলো খাবারের প্যাকেট। আমরা আড়ং এর মোড় থেকে আসাদ এভিনিউ এর দিকে হাটা শুরু করলাম।

তো হাটছি , এমন সময় আমি খেয়াল করলাম দুটি ছেলে আমাদের ফলো করছে। প্রথমে কনফিউশান থাকলেও কয়েকবার থেমে পিছে তাকিয়ে তাদের রিয়েকশন দেখে শিউর হলাম যে তারা আমাদের ফলোই করছে।

এরই মাঝে একটি মোটরসাইকেল পিছনে দাড়ানো সেই দুটি ছেলের সাথে কি যেন বলে সাই করে আমাদের ক্রশ করে গেলো...

ততক্ষণে আমার কাছে মোটামুটি সব পরিষ্কার , কিন্তু সানজানা নিজের মতো হেটেই চলেছে।

সানজানা আর আমার বাবার অদ্ভুত একটা মিল আছে। দুই জনই শুধু সোজা রাস্তা চিনে , তারা ডানেও তাকায় না , বামেও তাকায় না। সেটা জীবন বলুন বা রাস্তা , তাদের মূলনীতি একই। তাই আমি নিজে একা অবস্থায় উদাসীন থাকলেও তাদের দুজনকে নিয়ে সবসময়ই একটু টেনসড থাকি।

যাই হোক , ঘটনায় ফিরে আসি। মোটরসাইকেলটি আমাদের একটু সামনে গিয়ে দাড়ালো , সেখানে আরও দুটি ছেলে আগে থেকে দাড়ানো। এবার ঘটনা পানির মত পরিষ্কার , আগে চারজন , পিছে দুই জন এবং আমরা ঠিক মাঝে।

আমি সানজানা বললাম , থামো। আমরা থামার সাথে সাথে পিছের দুটি ছেলেও থেমে গেলো। সামনের ছেলেগুলো এখন মোটামুটি জড়তা কাটিয়ে আমাদের অপেক্ষায় তাকিয়ে আছে।

পুরোপুরি ধরা খেয়ে গেছি। কি করা যায় ভাবতে থাকলাম। হটাৎ ফুটপাত ছেড়ে মেইন রাস্তায় নেমে পড়লাম। সানজানাকে বললাম উল্টো হাটা শুরু করো। যত দ্রুত সম্ভব হাটো।

উল্টো দিক থেকে একটু পর পর গাড়ি আসার কারনে মেইন রাস্তায় লাইট পড়ছে।

পিছের ছেলে গুলো কনফিউজড হয়ে কিছুটা সময় নষ্ট করলো। কনফিউশান কাটতে না কাটতে তারা সামনে দাড়ানো ছেলেগুলোকে জোরে চিত্‍কার দিয়ে বললো ,

" আরে যাইতাসেগা তো , যাইতাসেগা "

পিছের মোটরসাইকেলটা যতক্ষনে রং ওয়ে দিয়ে টান দিলো ততক্ষনে আমরা মোটামুটি অনেকটা পথ এসে পড়েছি। সামনেই কয়েকটা দোকান আর রেস্টুরেন্ট , মোটরসাইকেলটা কিছুদূর এগিয়ে যখন দেখলো আমরা আলোয় পৌছে গেছি , সেটা আর আগালো না।

মোটরসাইকেলে বসা ছেলে দুটি খিস্তিখেউর করতে করতে বললো

" ধুরু **ল , বাইর হয়া গেসে "

এরপর কিছুটা হেটে আমরা আড়ং এর পাশের রাস্তা দিয়ে বাসায় ফিরে আসলাম।

এই গল্প বাংলাদেশের প্রতিটি গলির প্রতিদিনের গল্প।

এখন এই ছেলেগুলো যদি আমাদের পেয়ে বসতো তাহলে আমাদের কিছুই করার ছিলো না।

তারা সব নিয়ে যেতে পারতো , আবার আমাদের মেরেও যেতে পারতো। লিটারিলি তখন কিছুই করতে পারতাম না।

হ্যা , যদি বেচে বের হয়ে যেতে পারতাম , তাহলে হয়তো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে নিজের বন্ধুবান্ধব ভাই বেরাদার্স বা শুভাকাংখীদের ধরে সেই রাতেই এই ছেলেগুলোকে খুজে বের করতাম , তারা কোন সমস্যা করলে হয়তো তাদের লাইফ হেল করার চেষ্টা করতে পারতাম।

কিন্তু এতে কি তারা যদি সানজানা বা আমার যদি কোন ক্ষতি করতো তা কি ফেরত আসতো???

কে জানি বলেছেন , বাংলাদেশের নাগরিকদের নিরাপত্তা বলে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি।

সত্যিই বাংলাদেশের নিরাপত্তা আমাকে মুগ্ধ করছে।

এত সুখ আর সহ্য হচ্ছে না।

~ব্রাদার জামান সানি

কিছু আবদার,,,



আপনি একটা বোকা,,,,,,


:হ্যালো ভাইয়া ?

:বলো

:ভাইয়া আপনি আমাকে ফোন দেন না ক্যান?

:ব্যস্ত থাকি তো বোঝই তো …
স্টুডেন্ট

:এইটা কোন কথা না আপনি ইচ্ছা
করলেই আমাকে ফোন দিতে পারেন
আপনি কেন দ্যান না?

:বললামই তো একটু ব্যস্ত থাকি ।
:এখন কি ব্যস্ত ?

:না একটু ফ্রি ।

:ভাইয়া !

:বল

:না থাক কিছু না

:আচ্ছা ঠিক আছে

:আপনি কি জানতে চান না?

:কি জানতে চাইব?

:উফ ! আপনি একটা ছাগল

:ঠিক বলেছ আমি ছাগল

:আপনি গাধা একটা

:না আমি ছাগল

:ধুরর!!!

:কি হয়েছে?

:কিছুনা

:আচ্ছা

:ভাইয়া ?

:বলো

:আপনার মনে আছে?

:কি?

:আমি ছোট থাকতে ১ম একটা চিঠি
দিয়েছিলাম আপনাকে?যখন আপনারা
আমাদের পাশের বাসায় ছিলেন?

:হুম মনে আছে?

:পড়েছিলেন?

:খেয়াল নেই

:কি লিখেছি মনে আছে?

:না মনে নেই

:ও কি করেছেন চিঠিটা?

:মনে নেই

:আপনি এরকম কেন?

:কি রকম?

:কেমন বোকা বোকা

:জানি না তো

:আপনি কি আগের মতই আছেন ?নাকি মোটা হয়েছেন আরো?

:নাহ  অল্প হয়েছি মনে হয়

:ভাবি মাইর দেয় না ?

:থাকলে অবশ্যই দিত

:আপনাকে আমার মাইর দিতে ইচ্ছা
করে  দেই?

:দাও

:না থাক বোকা মানুষকে মারা ঠিক
না মা নিষেধ করেছেন আপনি একজন সহজ সরল বোকা সোকা ভদ্র ভাল মানুষ

:হুম ?

:বিয়ে করবেন কবে ?

:করবো না

:কেন ?

:টাকা পয়সা নাই  তাই

:আন্টি কেমন আছেন?

:ভালো  তোমার বাবা মা?

:ভাল

:হুম  তোমার বড় ভাই কোথায় এখন?

:ভাইয়া বিদেশে সামনের মাসে
আসবেন

:ও আচ্ছা

:আপনি এমন ক্যান ? জানেন আমি
আপনাকে সেই ক্লাস এইট,এস এস সি, সব কিছুর রেজাল্ট
জানিয়েছি এমনকি  Chittagong Commarce কলেজে চান্স পেয়ে
আমি আপনাকেই প্রথম জানাই ?

:না জানতাম না  এখন জানলাম

:আপনি আমাকে কখনই বুঝলেন না

:হয়তো

:আসলেই আপনি বোঝেন না ?

:হুম

:আপনাকে আমি মোট আটটা চিঠি
দিয়েছিলাম একটাও পড়েছেন ?

:মনে নেই

:কই সেগুলো?

:জানি না

:থাক জানার দরকার নেই একটা কথা
ছিল

:বলো

:আপনাকে আমার এটাই শেষ কল  আমি আর আপনাকে ফোন দিব না

:এই নিয়ে কয়বার বলেছ এমন?

:অনেকবার কিন্তু এবার আমি
সিরিয়াস

:ও আচ্ছা

:ভাইয়া

:কি ?

:আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে  সামনের
মাসের শেষে বিয়ে ভাইয়া অবশ্যই
আসবেন আপনাকে এ কথা জানাতেই
ফোন দিয়েছি কার্ড ছাপানো শেষ আপনাদের বাসায় কয়েকদিনেই তা
পৌছে যাবে

:কংগ্রাটস!!

:বিয়েতে আসবেন

:অবশ্যই আসব

:ভাইয়া

:কি ?

:একটা কথা বলতে চাই

:বল

:আপনি কি আমাকে পছন্দ করেন না?

:জানি না,মনে হয় না

:আপনি একটা মিথ্যুক

:তুমিও মিথ্যুক

:কেন???

:এ নিয়ে ৪-৫ বার তোমার বিয়ের কথা আমায় বলেছ সবই মিথ্যা
এবারেরটাও মিথ্যা

:তারমানে আপনি আমাকে
ভালোবাসেন?

:(চুপ)

:প্লিজ ভাইয়া একবার শুধু শুনতে
চাই আপনার মুখ থেকে,প্লিজ

:বোকা মেয়ে ফোন রাখ বোকা
বোকা কথা বলা বন্ধ করো

:(কিছুক্ষন চুপ করে থেকে)ভাইয়া
এবার আমি সত্যিই বলছি

:ওকে

:আমি আপনাকে ভালোবাসি

: …….

:রাখি ভাইয়া আর কথা হবে না

: …….

:রাখি

:রাখো

:আপনি একটা ভীতুর ডিম

:হুম

মেয়েটা ফোন রেখে দিলো  পরে
আসলেই ওর বিয়ের কার্ড
পেয়েছিলাম বাসার সবাই
গিয়েছিল আমি যাই নি সেদিন
আকাশে কালো কালো মেঘ
পশ্চিমে একটু খোলা আকাশের
সন্ধান পেয়ে তা থেকেই ঠিকরে
পড়ছে আলো

বৃষ্টির দিনে
নদীর পানি হয়তো পরিষ্কার

কলেজ ক্যাম্পাসের পেছনের গেট থেকে বের হয়ে সোজা নদীর  পাড়ে যাই গুনে গুনে আটটা কাগজের
নৌকা বানাই ও ছেড়ে দেই

নৌকাগুলো ভেসে যাচ্ছে
শেষ বিকেলের আলো,নদীর জলে
প্রতিফলন তার মাঝে নৌকাগুলোর
ভেসে যাওয়ার দৃশ্যটা সত্যিই
অদ্ভুত

হয়তো ….

আজকের ইভটিজার আগামির ধর্ষক

 
একদল ছেলে যখন রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে তাদের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া মেয়েটির দিকে অশালীন ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য ছুঁড়ে দিচ্ছে, তখন তারা বেমালুম ভুলে যাচ্ছে যে তাদেরই মধ্যে কারো না কারো একই বয়সী একটি বোন আছে। সেই বোনটিই যখন অন্য কারো দ্বারা একইরকম ঘটনার শিকার হচ্ছে এবং তার ইভটিজার ভাইটি তখন তার দলবল নিয়ে গিয়ে তার বোনকে ইভটিজিং করা ছেলেটিকে মারধর করে আসছে। প্রায়ই সংবাদমাধ্যমগুলোতে দেখা যায়, মেয়েকে উত্যক্তকারীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে বাবা খুন বা মা খুন, বোনকে উত্যক্তকারীর প্রতিবাদ করতে গিয়ে ভাই খুন।
কিছুদিন আগের একটি ঘটনা। রাজধানীর ধানমণ্ডিতে একটি শপিং মলের বাইরে মা, মেয়ে শপিং শেষে গাড়ির জন্য অপেক্ষমান। মা নিজেকে ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী পর্দায় মুড়ে রেখেছেন। অর্থাৎ বোরকা পড়েছেন, হাত ও পা মোজায় নিজেকে আপাদমস্তক আবৃত করেছেন, শুধুমাত্র চশমার ভেতর দিয়ে চোখ দুটি দৃশ্যমান। পাশে দাঁড়ানো মেয়েটি যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সর্বোচ্চ আধুনিক পোশাক পড়েছেন। আটোসাটো জিন্স আর গেঞ্জি। গেঞ্জিতে ইংরেজিতে লেখা ‘বোল্ড অ্যান্ড বিউটিফুল’। মেয়েটি মহিলাটিকে ‘আম্মা’ বলে সম্বোধন করছিল, তাই বোঝা গেল তারা মা-মেয়ে। পাশেই কয়েকটি ছেলের একটি দল দাঁড়িয়ে ছিল। তাদের কাঁধে ব্যাগ এবং কথা শুনে বোঝা যাচ্ছিল তারা পাশ্ববর্তী কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। তাদের পোশাক দেখেও বোঝা যাচ্ছিল তারাও যথেষ্ট আধুনিক। তারা মেয়েটিকে নিয়ে বিভিন্নরকম মন্তব্য করছিল। মেয়েটি শুনেও না শোনার ভান করছিল আর মায়ের কানে কথাগুলো সম্ভবত পৌঁছায়নি। আমি ছেলেগুলোকে বললাম, ভাই থামেন না। তারা আমার দিকে এমনভাবে তাকালো যে, তারা যা করছে সঠিক এবং আমি যা বললাম সেটা বেঠিক। তারা আমাকে বললো, আপনার বোন বা কিছু হয়? আমি বললাম, কারো না কারো তো হয়। এরপর সেই মা-মেয়ের গাড়ি নিয়ে ড্রাইভার হাজির হলো এবং তারা চলে গেল। এরপর আমি আর কথা না বাড়িয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। আর ছেলেদের সেই দলটি আবারো মেয়েটিকে নিয়ে রসালো কিছু মন্তব্য করতে করতে চলে গেল। তাদের কথার শেষ যে লাইনটি আমার কানে এসেছিল, সেটি হচ্ছে মেয়েটিকে উঠিয়ে নিয়ে যেতে পারলে মনের সাধ মেটানো যেত। এটি একটি পরোক্ষ ইভটিজিং এর উদাহরণ।
মেয়েটির পর্দানশীল মা যদি তাকে এমন পোশাকে নিয়ে বাইরে চলাফেরা করতে পারেন, তাহলে বাইরের লোকের কি কিছু বলার থাকতে পারে? ছেলেগুলোকে কে দায়িত্ব দিয়েছে এমন মন্তব্য করার। না রাষ্ট্র, না ধর্ম, না পরিবার, কেউ দেয়নি। কিন্তু তারা করেছে এবং করছে। দৃষ্টিভঙ্গি আর সঠিক সময়ে সঠিক যৌনশিক্ষার অভাবেই তাদের এই দুর্গতি। তারা পোশাকে আধুনিক হয়েছে ঠিকই কিন্তু মনের ভেতরটা নারীর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ না থাকার কারণে কলুষিত।
ধর্ষণের কারণ খুঁজতে গিয়ে তথাকথিত এক শ্রেণির পুরুষ নারীর পোশাক নিয়ে কথা তোলেন। পোশাকের শালীনতা, অশালীনতার কথা বলেন। তাদেরকে বলছি, যেহেতু মেয়েদের পোশাক নিয়ে রাষ্ট্রীয় কোনো আইন নেই, সেহেতু তারা পোশাক হিসেবে কি বেছে নেবেন সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। আর সেক্ষেত্রে পরিবারের বা অভিভাবকের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। ঘরের মেয়ে বাইরে যাবে- কি পোশাকে যাচ্ছে সেটা বড়জোর তার অভিভাবক কথা তুলতে পারেন। কেউ যদি পশ্চিমা বা অতিরিক্ত খোলামেলা পোশাকে নিজেকে আবৃত করে বাইরে আসতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, সেটা নিয়ে রাস্তায় মন্তব্য করার আপনি কেউ নন। আর অচেনা মেয়েদের নিয়ে মন্তব্য করার আগে নিজের ঘর আছে, আত্মীয়-স্বজন আছে; তাদের মেয়ে নিয়ে আগে মন্তব্য করে সমাধান করুন। তারপর না হয় বলবেন রাস্তায় নেমে।
আর পুরুষরা সবদিক থেকেই নিজেকে আধুনিক করে তুলবেন, যুগের সাথে তাল মেলাবেন, উন্নতি টেকনোলজি ব্যবহার করবেন, তাহলে নারীদের পোশাকে আধুনিকতা কেন নয়। সংস্কৃতির আধুনিকায়ন তো হতেই পারে। তবে পশ্চিমা অপসংস্কৃতি যা আমাদের বাঙালিয়ানার সাথে একবারেই খাপ খায় না, সেগুলোর বিরুদ্ধে অবশ্যই প্রতিবাদ জানাচ্ছি। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফ্লোর ভাড়া নিয়ে সাময়িক উন্মাদনার জন্য তুলনামূলক সস্তা লেট নাইট ডিজে পার্টির আয়োজন করা হয়। তবে এটি এখন ভ্যালেন্টাইন ডে এবং থার্টি ফাস্ট নাইট উপলক্ষে ঠিকানা পাল্টে রাজধানীর নামীদামি হোটেলগুলোতে চলছে। সেখানে যা হয় সেই দৃশ্য দেখলে বেহায়াপনা ছাড়া কিছুই মনে হবে না। এ ধরনের যত আয়োজন আছে প্রতিটির কারণে সামাজিক অবক্ষয় হচ্ছে। তবে তারকা যে হোটেলগুলো রয়েছে সেগুলোর আয়োজনের কথা অবশ্য আলাদা। সেখানে সমাজের উচুশ্রেণির মানুষরা সেখানে যায়, সোসাইটি মেইনটেইন করার জন্য। নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী তারা সেখানে যেতেই পারে। কিন্তু সস্তা আয়োজনের পার্টিগুলোতে গিয়ে নিজেদেরই পরোক্ষভাবে সর্বনাশ ডেকে আনছেন আমাদের যুবসমাজ।
পোশাকের শালীনতা অশালীনতা নিয়ে যারা কথা বলেন, তাদের বলছি- ধরে নিচ্ছি একটি মেয়ে অশালীন পোশাক পরেছেন। সেটা তার বাবা-মা বা অভিভাবক বুঝবেন। সেটা নিয়ে কি আপনাকে কেউ দায়িত্ব দিয়েছেন বন্ধুবান্ধব মিলে মন্তব্য করার বা শিস বাজানোর। এগুলো বয়সের কারণে হয়। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক শিক্ষার। যৌনতা, নারী পুরুষের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ ঈশ্বর প্রদত্ত। কিন্তু সেটারও সীমানা রয়েছে।
কেউ কেউ ধর্ষকের মানবাধিকার নিয়ে কথা বলেন (কিছু অতি উচ্চশিক্ষিত মানবাধিকার কর্মী)। তারা মনে হয় একটা জিনিস বুঝতেই পারেন না যে যারা ধর্ষণ করেন, তারা তখন আর মানব থাকেন না মানবরূপী পিশাচ হয়ে যান। তাই পিশাচের অধিকার নিয়ে কথা তোলাটাও এক ধরনের বর্বরতা। তবে হ্যা, ব্যক্তিগত আক্রোশের কারণেও অনেকে ধর্ষণের ফাঁদে পড়েন এবং ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে হয়রানির শিকার হন। সেজন্য রয়েছে আইন। আইনের সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে এ ধরনের সমস্যার সমাধান করা যায়। কিন্তু যখন খুব সহজেই বোঝা যায় যে একজন ব্যক্তি ধর্ষক, তাকে তার কৃতকর্মের প্রাপ্য শাস্তি অতি দ্রুত দেয়া উচিৎ। মৃত্যুদণ্ড ধর্ষণের সর্বোচ্চ নয়, একমাত্র শাস্তি হওয়া উচিৎ। তবে আরেকটি শাস্তি একজন ধর্ষকের জন্য আরো বেশি মানানসই হতে পারে, মধ্যপ্রাচ্যে এটি এখনও প্রচলিত। ধর্ষকের যৌনাঙ্গ কর্তন। ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য অপরাধের একটি চমৎকার শাস্তি হতে পারে এটি এবং এরকম সাজা প্রচলন ও কার্যকর হলে ধর্ষণ করার আগে ধর্ষকরা হয়তো তার কর্তন করা যৌনাঙ্গের কথা একবার হলেও ভাবতো। যেহেতু বাংলাদেশে মৃত্যুদণ্ড প্রচলিত, সেহেতু এরকম একটি শাস্তির কথা বলা যেতেই পারে। এখন কানাডাসহ উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই মৃত্যুদণ্ড নেই- তার দোহাই দিয়ে কেউ যদি মানবাধিকার কচলানো শুরু করেন, সেটা এখানে খাটবে না।
ইভটিজিং একটি ভয়াবহ ভাইরাসের মত সমাজকে গ্রাস করছে, বহুলাংশেই যার শেষ দৃশ্যে দেখা যায় ধর্ষণ। সকলকে ব্যক্তিগত পর্যায় থেকে ইভটিজিং এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। দেশটা আমাদের সকলের। এখানে ইভটিজার এবং ধর্ষকরা তাদের অপকর্মের মাধ্যমে বর্বরতার কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বাড়ালে আমাদের একটা সময় নিঃশ্বাস নিতে বেগ পেতেই হবে। তাই এদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে সমাজে অক্সিজেন আমাদেরই বাড়াতে হবে।
ইভটিজিং এর পর আরো বেশি উত্যক্ত, তারপর লাঞ্ছিত, শ্লীলতাহানি, সবশেষে ধর্ষণ দিয়ে শেষ হয় ইভটিজারদের দূষিত আকাঙ্খা। তাই খুব সহজেই বলা যায়- আজকের ইভটিজার, ভবিষ্যতের ধর্ষক।

Apps

আবারো আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি $৫
মুল্যের চরম একটি মিউজিক প্লেয়ার নিয়ে।এটি শুধু
মিউজিক প্লেয়ার না আপনি এই অ্যাপ টি দিয়ে যে
কোন হাই কোয়ালিটির ভিডিও গান ও প্লে করতে
করতে পারবেন।মানে ১সাথে ২টি কাজ হচ্ছে।
.
.
আমরা অনেকেই মিউজিক প্লেয়ার হিসাবে power
amp কে ভাল বলে থাকি।আমি জানি সেটি ভাল
প্লেয়ার কিন্তু power amp চালাতে গিয়ে ১০০০টা
সমস্যা। ২দিন চালানোর পর আর চালানো যায় না
লাইসেন্স ভেরিফিকেশন হয়ে যায়।এখন power amp
এর দিন শেষ তার থেকে অনেক ভাল ভাল প্লেয়ার
চলে এসেছে।
.
এই প্লেয়ার টি প্লে স্টোর এ রেটিং ৪.৬/৫ যা
অনেক ভাল।একটা ভাল প্লেয়ার এ যা যা থাকা
দরকার সব আছে এর মধ্যে।সাথে আপনি এই প্লেয়ার
টি দিয়ে HD ভিডিও ও প্লে করতে পারবেন কোন
সমস্যা ছাড়ায়।
.
App name: Player pro music player
size:10mb
version :latest (paid)
.
এই অ্যাপ টির নিজস্ব অনেক ফিচার আছে সাথে
অনেক স্টাইলিশ। আপনার ফোনের সাউন্ড যদি কম হয়
সমস্যা নাই এই প্লেয়ার এ গান আপনার ফোনের
সাউন্ড এর থেকে ২গুন জোরে বাজবে।আপনি ইচ্ছা
মত এই সাউন্ড কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
.
সাথে আপনি ইচ্ছা মত Equalizer সেট করতে পারবেন।
পরিস্থিতি অনুযায়ী আপনি সেট করে নিবেন সব সময়
তো এক রকম গান ভাল লাগে না।আপনি ইচ্ছা মত
bass boost করতে পারবেন।তাই আপনি যদি গান বক্সে
অথবা হেড ফোনে শুনেন তাহলে চরম মজা পাবেন।
.
lyrics তো থাকছেই।আরো অনেক সব ফিচার আছে কত
বলব ব্যাবহার করে দেখেন।
.
Download link: http://is.gd/8TTmTO
.
(Download করার জন্য প্রথমে Download now পরে click
here to download এ ক্লিক করবেন)
.
সবাই ভাল থাকেন।

খালেদা জিয়ার নামে ফেসবুক পেজ, সতর্ক করল বিএনপি

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে খালেদা জিয়ার নামে কোনো পেজ তাঁর কার্যালয় পরিচালনা করে না বলে জানিয়েছে বিএনপি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। এ বাপারে তিনি সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন।

রিজভী বলেন, সম্প্রতি ফেসবুকে বিএনপির চেয়ারপারসনের নামে একটি পেজ খুলে প্রচার চালানো হচ্ছে। যার অ্যাডমিন দাবি করেছেন, পেজটি বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে পরিচালনা করা হচ্ছে। কিন্তু আদতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এ ধরনের কোনো ফেসবুক পেজ নেই।
বিএনপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অতি সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নামে ফেসবুকে একটি পেজ খুলে (BNP Begum Khaleda Zia) প্রচার করা হচ্ছে যে এটি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় থেকে পরিচালনা করা হচ্ছে।’
‘সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, গুলশান কার্যালয়ের কোনো কর্মকর্তা এই পেজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়। পেজটির ইউআরএল অ্যাড্রেস হচ্ছে https://www.facebook.com/begumziaBNP/’, বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বিএনপির নেতাকর্মী, সমর্থকদের ফেসবুক পেজটি সম্পর্কে সতর্ক থাকার জন্য বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ করা হয়েছে।