এই মাত্র দেয়া

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

ভালোবাসা,,,,,

মানুষের জীবন এ
ভালবাসা আসা টা কেউ
আটকাতে পারবে না,,,,,,

ভালবাসাতে হবেই তাকে
সব ক্ষেত্রে মানুষ ভালবাসা পায় না,,,,,

যারা প্রথম চাওয়াতেই
ভালবাসা পেয়ে যায় তাদের
ভাগ্যটা অনেক ভাল কিন্তু সেই
ভালবাসা যদি নিমিষেই শেষ
হয়ে যায় তার থেকে কষ্টের
ভালবাসা আর কিছু থাকতে পারে না,,,,,,

ভালবাসার হার এই
দুনিয়াতে কখনো হয়নি হবে না যদি সেই
ভালবাসায় সৎ মনোভাব থাকে,,,,,,

ইনশাল্লাহ ভালবাসা জিতবে

সবার প্রতি এই কামনা করি,,,,,,

ভালোবাসা দিবসকে সরন করে কিছু লিখতে মন চাইতেছে তাই ভালোবাসা ও পছন্দের মধ্যে পার্থক্য নিয়ে কিছু কথা বললাম,,,,,,

যাকে আপনি ভালবাসেন তার
সামনে আপনার
হার্টবিট বেড়ে যাবে
কিন্তু যাকে আপনি পছন্দে করেন
তাকে দেখে আপনি খুশি হবেন
যাকে আপনি ভালবাসেন তার
সামনে থাকলে শীত কালকে বসন্ত
মনে হবে
কিন্তু যাকে পছন্দ করেন তার
সামনে শীতকালকে শুধু সুন্দর শীত বলেই
মনে হবে
যাকে ভালবাসেন তাকে আপনার
মনের সব
কথা বলতে পারবেন না
কিন্তু যাকে পছন্দ করবেন
তাকে বলতে পারবেন
যাকে ভালো বাসেন তার
সামনে আপনি লজ্জা পাবেন
যাকে পছন্দ করেন তার
কাছে আপনি নিজেকে উপস্থাপন
করতে চাইবেন
যখন আপনার
ভালোবাসা কাদবে আপনি তার
সাথে কাদবেন
কিন্তু যাকে পছন্দ করেন
সে কান্না থামালে আপনি স্বাচ্ছন্দ্য
বোধ
করবেন
তাই যদি আপনি আপনার পছনের মানুষ
কে ভুলে যেতে চান তাহলে শুধু আপনার
চোখ
বন্ধ করে তার থেকে ফিরিয়ে নিলেই
চলবে
কিন্তু
যদি ভালবাসাকে ভোলার জন্য চোখ
বন্ধ
করেন আপনার
ভালোবাসা কান্না হয়ে ঝড়ে পড়বে কিন্তু
সে আপনার হৃদয় এই থেকে যাবে,,,,,,,

ফেইসবুক এডিকেসোন,,,,

চায়ের দোকানে বসে চা-
বিস্কিট খাচ্ছিলাম। এলাকার এক
ছোট ভাই এসে সালাম দিল,
আমি সালামের উত্তর দিয়ে-
- চা-বিস্কিট খাও..
- না ভাই খামু না...
- খাবা না কেন? খাও..
- না ভাই.. ভাই একটা মোবাইল
কিনছি..
- তাই নাকি..?
- হু ভাই..
- ভালো ভালো..
- ভাই, ইন্টারনেট চালামো..
- চালাও..
- কেমনে চালামু ভাই,
আমি তো পারি না..
- মোবাইলে টাকা ঢুকাও আমি mb
কিনে দিতেছি..
- ভাই mb তো কিনছি..
- ও তাইলে চালাও..
- ঐ যে কি জানি একটা আছে না.. ঐ
ডা চালামু..
- কোনটা...?
- ঐ যে একটা আছে না,সবাই চালায়,
ছবি টবি দেয়... কি বুক জানি কয়.....
- ফেইসবুক.....?
- হু হু পেচবুক..
- দেউ তোমার মোবাইলটা দেউ..
তারপর ছোট ভাইরে একটা ফেইসবুক
আইডি খুলে দিলাম।
- ভাই আইডি খুলে দিলাম, যাও এখন
চালাও..
- স্কুল, কলেজের নামটা সেট
করে দেন..
- ওকে ওকে.. কোন
স্কুলে পড়ছো নাম কও..
- (একটা ভ্যাটকি দিয়া কয়) ভাই
লেখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়..
- আমি ওর মুখের
দিকে হা করে তাকিয়ে জিগাইলাম,
তুমি কোন ক্লাস পর্যন্ত
পড়ছো..?
- (সরমের স্বরে) ভাই
আপনি তো জানেন
আমি বেশি পড়া লেখা করতে পারি নাই...
ক্লাস ফাইভ
পর্যন্ত পড়ছিলাম...
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি বুঝ..?
- (ভ্যাটকি দিয়া) না ভাই, তয়
হুনছি এইডা বাংলাদেশের
সবচেয়ে বড় পড়া-লেহার জায়গা..
- ঠিকই শুনছো..
- ভাই
এইডা পেচবুকে দিলে নাকি মানুষ
অন্যরকম চোখে দেহে...
- মানুষ
মানে কি মেয়েরা নাকি..?
- লজ্জার
ভঙ্গিতে ভ্যাটকি মেরে...
হি হি হি
- শোন, এই
মিথ্যা কিছুতো আমি আমার হাত
দিয়ে লেখতে পারবো না...
তুমি কাজ কর
"ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়"
না লিখে, বুয়েট লেখো দিও...
- বুয়েট কি ভাই...?
- "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়"
দিলে মাইয়ারা তোমার উপর
উষ্ঠা খাইয়া পরবো, আর বুয়েট
দিলে মাইয়ারা তোমার উপর
হুমরী খাইয়া পরবো...
- হে হে হে (চোখে মুখে রোষ্ট
দেখতাছে)
- তাইলে ছোট ভাই আমি গেলাম,
তুমি বুয়েট স্কুল লিখতে থাক..
- আইচ্ছা ভাই (ভ্যাটকি দিয়া)
(এই হল আমাদের ফেইসবুক Education
Event এর নমুনা)

write by Rifat

একজন বাবার আশা,,,,

-বাবা তপু,
এই টাকাগুলা রাখো
একটু কষ্ট
করে রুমানকে পৌঁছে দিয়ো।
ওকে তো খুঁজে পেলামনা।মোবাইলও
অফ
ও বলছিল ওর বই কেনার জন্য কিছু
টাকা লাগবে।
-চাচা,আপনি টেনশান করবেন না।
রুমানকে খুঁজে আমি টাকাটা পৌঁছে দিচ্
তপু টাকাটা নিয়ে ভার্সিটির
ক্যাম্পাসে রুমানকে খোঁজে।
দেখে গাছের আড়ালে রুমান প্রেম
করছে তার নতুন প্রেমিকার সাথে।
রুমানকে ডাক
দিয়ে এদিকে নিয়ে আসে তপু।

-তোকে এই
টাকাগুলা চাচা দিয়ে গেছেন।
-যাক।টেনশান মুক্ত হলাম।
-তোর নাকি বই কিনার কথা?একমাস
আগে না কিনলি?
-হ্যাঁ।এখন টাকা চেয়েছি কারণ
গার্লফ্রেন্ডের জন্মদিন তিনদিন পর।
ওকে দামী গিফট করতে হবে।
তপু স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।রুমানের
বাবা সামান্য ব্যবসায়ী।সংসারই
চালাতে পারেন না ঠিকমতো।
না জানি কত কষ্ট করেই রুমানকে এই
টাকাটা পাঠিয়েছেন।হয়তো এর জন্য
ওনাকে না খেয়ে থাকতে হয়েছে,ধারদ
আর রুমান কিনা?

!!রুমানের বাবার
কষ্টভরা আর চোখের
জলে ভেজা মুখটা তপুর
স্মৃতিতে ভেসে এল।নিজেকে আর
সামলে রাখতে পারলো না।প্রচন্ড
ঘুষি হাঁকালো রুমানের নাক লক্ষ্য করে।
রক্ত বেরিয়ে এল।তপু রুমানকে থুথু
ছিটিয়ে পেছন
ফিরে চলে আসতে লাগল।
এতোদিনে হয়তো একটা ভাল কাজ
করতে পেরেছি-তপু ভাবল মনে মনে,,,,,,

কাহিনী কাল্পনিক হলেও বাস্তবে ঘটছে প্রতি নিয়ত,,,,

হিমু,,,,,

লুদ হিমু,,,,,

মেয়ে কই কি

মেয়েরা আজ থেমে নাই তারাও এগিয়ে আছে,,,,

গল্প

আমার এক বান্ধুবী প্রশ্ন করলো।
প্রশ্নঃ রিফাত ছেলেরা মেয়েদের
সাথে টাইম পাস করে কেন?

তাকে বলেছি,

___ছেলেদের এমন করার অনেক কারন
থাকে, সবটাই আমার জানা নেই।তবুও
বলছি,
একটা ছেলের সাথে একটা মেয়ের
পরিচয় অনেক ভাবে হতে পারে।
তবে যাদের
মোবাইলে বা ফেসবুকে যোগাযোগ হয়
কিন্তু দেখা হয় না।তাদের দ্বারা এই
টাইম পাস খেলাটা বেশিই হয়।
আসলে, ভালো সব ছেলেই বাসে কিন্তু
এক সময় তা আর সম্ভব হয় না।
প্রত্যেকটা মানুষই সুন্দর কিন্তু সবার
চোখে সবাই সুন্দর এটা ঠিক নয়।যখন কেউ
না দেখে প্রেম করে তখন
মনে মনে সে তার পছন্দের মানুষটার
সাথে ঐ অদেখা লাভারকে ভাবে।এক
সময় সম্পর্ক খুব গভীর হয়, তখন
তারা দেখা করে।
দেখা করার পর,
মেয়ে ছেলেকে পছন্দ করে কিন্তু
ছেলে ঐ
মেয়েকে মেনে নিতে পারে না।তখন
ছেলে পরে উভয় সংকটে।অবশেষে টাইম
পাস করা শুরু করে।
এমন অনেক ছেলে আছে যে,
একটা মেয়েকে নিজের জীবনের
চেয়ে বেশি ভালবাসে।অনেক দিন
ধৈর্য ধরার পর নিজের ভালো লাগার
কথা জানায়।
কিন্তু মেয়েটা অপমান,
অবহেলা করে দূরে সরে দেয়।তখন কেউ
কেউ সিদ্ধান্ত নেয়,
যে মেয়ে তাকে এমন করলো সেই
মেয়েদের সে ছারবে না।পরে শুরু
করে অশ্লীল অভিযান।
কেউ কেউ জন্মগত ভাবে খারাপ হয়,
তাদের কাউকে মেরে ফেলার জন্যও
কোন কারন লাগে না।তাদের
থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।
কম সুন্দরি মেয়েদের
সাথে ছেলেরা টাইম পাস করে বেশি।
যে সুন্দরিদের সাথে টাইম পাস করে,
তাদের মধ্যে অহংকার থাকে তাই
তাদের নিয়ে সময় পার করে।আর
যারা খুব কম সুন্দরি তাদের
ভালোবাসা অপরাধ।
অনেক মেয়ে তাদের কুৎসিত
মুখটা লুকিয়ে অনেক ছেলের
সাথে প্রেম করে মজা নিচ্ছে।
তারা কখনই প্রেমিকের
সাথে দেখা করে না, যা করার দূর
থেকে করে।তাদের মনে একটাই ভয়
যে ভয়টা আমার হয়।
(“আমি দেখতে সুন্দর না”
কথাটা আমি বললে খারাপ
লাগে না কিন্তু
যাকে ভালবাসি সে যদি বলে তাহলে যন্ত্রণার
শেষ থাকবে না।তার
চেয়ে ভালোবাসার
দাবি নিয়ে কারো দারস্ত না হওয়াই
ভালো।)
__সব পুরুষেই ভালো মনের মেয়ে চায়
কিন্তু সেই মেয়েটাকে তার
চোখে অবশ্যই সুন্দর হতে হবে।যদি কেউ
বলে তুমি যেমন আছো তেমনি চলবে,
জানবেন সেই ছেলেই ধোঁকাবাজ।যার
সাথে সারা জীবন
থাকবে তাকে পছন্দমত হতে হয়,
নইলে যে কোন সময় আপনার প্রয়োজন
ফুঁড়িয়ে যেতে পারে।এ সব
ক্ষেত্রে কারো কোন জোর খাটে না।
পুরোটাই মনের উপর নির্ভর করে।
মনে রাখবেন, মন
কারো অধীনে থাকে না বরং আমরাই
মনের চাহিদা মেটাই।
“যাকে ভালবাসেন তাকে অবিশ্বাস
নয়, বিশ্বাস করে দেখা করেন।এমন ভুল
কেন করবেন, যা জীবন নষ্ট করে দেয়”।

গ্রামীন