এই মাত্র দেয়া

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

মধ্যবিত্ত ঘর,,,,

আমি মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে.....
আমি অনেক কিছুই করি,...
বড়লোকের আদুরে কন্যার বাড়ি যেসব কখনোই চিন্তা করা যায়
না এমন অনেক কিছুই আমাদের মতো মধ্যবিত্ত দের
করতে হয়,আমি এবং আমরা..!!!
1. আমাদের টুথ ব্রাশ সূর্যমুখী ফুল না হওয়া পর্যন্ত ওটা ইউজ করতেই
থাকি..!
2.আমরা শ্যাম্পুর বোতল শেষ হয়ে গেলে ফেলে দেই
না,তাতে পানি ঢেলে মাস খানেক চালিয়ে দেই ।
3.টুথপেস্ট বা স্নো শেষ হলে সেটার কোনায়
কেটে টিপে টিপে বের করি।নিশ্চিন্তে সপ্তাহ
কেটে যায়।
4. টিভির রিমোট জোরে জোরে টিপি, চর থাপ্পর দেই,
তবুও নতুন ব্যাটারি লাগানো কথা মাথায় আসে না।
5.আমাদের ঘরে দামি প্লেট বাটি গুলো সো-কেজ এ
তুলে রাখা হয়, বিশেষ কেউ আসলে তা বের করা হয়।
6.আমাদের বাসায় হরলিক্স এর খালি বোতল ফেলে দেয়া হয়
না, তাতে আচার রাখা হয়!
7.আমাদের মত মধ্যবিওদের ঘরে আই.পি.এস থাকে না তাই
কারেন্ট গেলে
গরমের মাঝেও বাতির আলোতে পড়তে হয়।
8. আমাদের ছোট ছেলে মেয়েরা দামি কোন
খেলনা পায় না, ছোট মেয়েরা কাপড় দিয়ে পুতুল
বানিয়ে খেলে আর ছোট ছেলেরা পুরনো সাইকেলের
টায়ার নিয়ে সারাদিন দৌড়ায়।
এর পরেও যেন আমরা এই সব পরিবারে জন্ম
নিয়ে যতটা ভালবাসা আর সুখ খুজে পাই তা ওই চার
দেয়ালের মাঝে পাওয়া যায় না।

Rifat

জাতীয়তা,,,,,

→ত্রিশ লক্ষ
মানুষকে যদি একের উপর এক শোয়ানো হয় তবে তার
উচ্চতা হবে ৭২০ কিলোমিটার, যা মাউন্ট
এভারেস্টের উচ্চতার ৮০
গুণ !
→ত্রিশ লক্ষ মানুষ যদি হাতে হাত ধরে দাঁড়ায়
তবে তার দৈর্ঘ্য
হবে ১১০০ কিলোমিটার, যা টেকনাফ
হতে তেঁতুলিয়ার দূরত্বের
চেয়েও বেশি !
→ত্রিশ লক্ষ মানুষের শরীরে মোট রক্তের পরিমাণ
১.৫
কোটিলিটার,
যা শুকনো মৌসুমে পদ্মা নদীতে প্রতি সেকেন্ডে প্রবাহিত
পানির
সমান !
___তারপরও হয়তো আমরা কখনই
বুঝবনা যে কতটা মূল্য
দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ! সবুজ
আয়তক্ষেত্রের
মাঝে লাল বৃত্তের জন্য আমাদের ভালোবাসা ঠিক
যেন, নিজের
মায়ের প্রতি ভালবাসার মত হয়! আমাদের মহান
মুক্তিযুদ্ধের ৩০
লক্ষ শহীদ, ২ লক্ষ বীরাঙ্গনা মা-বোনদের
প্রতি গভীর
শ্রদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধাদেরপ্রতি অশেষ
কৃতজ্ঞতা প্রদর্শনপূর্বক
সবাইকে বিজয় দিবসের
প্রানঢালা শুভেচ্ছা জানাচ্ছি !
কিন্তু আজো লাখো শহীদ এর এই
দেশে চলে অন্যায় অত্যাচার,
অবাধে দুর্নীতি.
তাই প্রান দিয়ে চেষ্টা করবো দেশের সব অন্যায়
অত্যাচার
দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে,,,,,,,,

Rifat

ভয়ংকর ভুতুরে ‘ ফলোয়ার ’

অমাবস্যা রাত চারদিকে ঘোর অন্ধকার ঝিঁঝিঁ পোকা ডাকছে হিজলগাছ থেকে একটা নাম না জানা পাখি ডেকে উঠছে
কিছুক্ষন পর পর যেনো এক ভয়ানক আর্তনাদ করছে!
,
নির্জন রাস্তায় আমি একা ভয়ে সারা শরীর ঘেমে একাকার
এমন সময় মনে হলো , কে যেন আমাকে ফলো করছে !
,
,
অনেক কষ্টে ভয়ার্ত স্বরে জিজ্ঞাস করলাম, ‘ আপনি কে? আমাকে ফলো করছেন? ’
,
,
হঠাৎ ভরাট স্বরে কেউ একজন বলে উঠল, “ ফেইসবুকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দিছি, অ্যাকসেপ্ট করেন না ক্যান? তাই বাধ্য হয়ে ফলো করতেছি!  ”,,,
,
,
,
আমি তো পুরাপুরি টাস্কিত :3 :3

হয়ত ভালোবাসা সবার জন্য না,,,

__আজকেও তুমি দেরি করে আসলা,,,?

__ কি করবো বলো বাসা থেকে বের হওয়া এত সহজ না

__ আচ্ছা বাদ দাও তা এখানে ডাকছো কেনো সেটা বলো আর বিয়ের পাত্রীর সেজে আসছো কেনো ,,,

__ বাবা আমার বিয়ে ঠিক করছে আজ রাতে আমার বিয়ে ,,,

__ বলো কি, ,?
(রাজের মাথায় যেনো হাজার টনের একটা ভারী কিছু পরছে )

রাজ আর মিথিলা দুজন দুজনকে খুব ভালোবাসে সেই ক্লাস নাইন থেকে দুজন ক্লাসমেট কিছু দিন আগে দুজন HSC পরিক্ষা দিয়েছিলো রাজ পরিক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করেছে আর মিথিলা দুই বিষয়ে গোল্লা মারছে,,,

মিথিলার বাবা মিথিলার রেজাল্টের পর থেকেই মিথিলার জন্য পাত্র খুঁজে যাচ্ছে আজ হঠাৎ করে মিথিলার বিয়ে ঠিক হয় এমন কি আজ রাতেই মিথিলার বিয়ে তাই মিথিলা বাড়ি থেকে কিছু না বলেই বিয়ের সাজে রাজের সাথে দেখা করতে এসেছে,,,

রাজ মিথিলার কথা শুনে খুব বিস্ময় হয়ে আছে,,,

__ হ্যা তাইতো বাসা থেকে পালিয়ে আসছি চলো কোথাও পালিয়ে যাই,,

__ হুম পালিয়ে যে যাবো কিন্তু কোথায় যাবো কি করবো সবে মাত্র HSC পাশ করছি এখন তো কোথাও কোনো জব পাবো না তুমাকে নিয়ে পালিয়ে গেলে তুমাকে খাওয়াবো কি
থাকবো কোথায়,,,,

কথা গুলা শুনে মিথিলা কান্না স্বরে বলল

__ তার মানে তুমি আমাকে আর চাচ্ছো না,,?

__ আমি কি সেটা বলছি জাস্ট সত্যিটা বললাম,,,

__ তাহলে এখন কি করবো ,,,?

__ তুমি বাড়ি ফিরে যাও,,

__ এত সহজে বলতে পারলা,,,?

__ হুম পারলাম,,,

মিথিলা খুব জুরে কান্না করতে করতে বাড়ির দিকে গেলো কিন্তু রাজ আর গেলো না সে শুধু ভেবেই যাচ্ছে তার এই ভালোবাসা এই নিষ্ঠুর পৃথিবী ধরে রাখতে পারে নি,,,
সেও খুব কান্নাকাটি করছে রাজ যখন মিথিলার সাথে দেখা করে তখন তার মোবাইল অফ রাখে যেনো মোবাইলের ফোনে তাদের কথা বার্তায় ডিস্টার্ব না হয় আজও তার ব্যতিক্রম হয় নি মোবাইল প্রায় তিন ঘন্টা পর অপেন করে রাজ  মোবাইল অপেন করার সাথে সাথে একটা মেসেজ আসলো মিথিলার নাম্বার থেকে, ,,
message খুব ভালোবাসি তুমাকে যেটা তুমি বুঝতে পারো নি,,
চলে যাচ্ছি তুমাকে ছেড়ে এই পৃথিবীকে ছেড়ে আর কখনোই ডিস্টার্ব করবো না তুমাকে আর তুমার এই বাস্তবতাকে ভালো থেকো,,,

মেসেজটা পেয়েই সাথে সাথে সে মিথিলাকে ফোন করলো কিন্তু হায় একি মিথিলার মোবাইলের সুইচ অফ তাড়াতাড়ি করে একটা রিক্সা নিয়ে মিথিলার বাড়ি যায় কিন্তু একি মিথালার বাড়িতে এত কান্নার শব্দ কেনো ,,?
রাজের বুকটা কেমন জানি খালি হয়ে যাচ্ছে রাজ মিথিলার বাড়ির ভিতরে গিয়ে দেখে একটা লাশ মেজেতে শুয়ে আছে তবে মুখটা সাদা কাপড়ে ডাকা সে খুব ভয়ে ভয়ে মুখটা খুলে দেখে তার মিথিলা শুয়ে আছে সে খুব জুরে চিৎকার দিয়ে বলছে বেঈমান আমাকে ভুল বুঝে চলে গেলে একটা বার বুঝতে চাইলা না যে আমার মন কি চাইছে সেকি তুমাকে হারাতে চেয়েছিলো,,?
সেও যে তুমাকে ভালোবাসে এই কথা গুলার বলার পর রাজও মাটিতে পরে যায় সাথে সাথে তাকে হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয় কিন্তু ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করে,,,
,
,
,
,
সত্যিকারে ভালোবাসা গুলো এভাবেই পৃথিবীর বুক থেকে চলে যায় আর রেখে যায় শুধু তাদের কষ্টের স্মৃতি গুলা যা কিনা তারা তাদের জীবন দিয়ে অর্জন করা,,,,

ggds

hdsd

gds

ckds

gfa

,isgh

gds

rew

fdd

vds

fhd

ssr

fhf

cshj

few

xhdw

fjj

djjd

lll

bdjof

আমার বিয়ে,,,,

বিয়ের পর প্রথমবার যখন মারিয়াকে নিয়ে শপিং করতে গেলাম, ও তখন বলে উঠলো- “এই যে শোনেন, আমার শাড়ি আর অন্যান্য ড্রেস গুলো আপনি পছন্দ করে দিবেন, আর আপনার ড্রেস গুলো সব আমি পছন্দ করে দিবো, ঠিক আছে”??
.
আমি মৃদু হেসে সম্মতি দিয়ে ওর জন্য সুন্দর একটাশাড়ি পছন্দ করে কিনে দিলাম। আর ও আমার জন্যপছন্দ করলো, আগের যুগের কিছু ঢিলে-ঢালা শার্ট,।টেইলার্সে নিয়ে গিয়ে দিয়ে আসলো আমারপ্যান্টের মাপ।.আমি যখন মুখ কালো করে তাকে জিজ্ঞেসকরেছিলাম, “এটা কি হলো?? আমি তোমার জন্য কত সুন্দর একটা শাড়ি পছন্দ করে দিলাম, আর তুমি আমার জন্য এসব কি পছন্দ করলা”??
মারিয়া তখন হালকা চোখ রাঙিয়ে আমাকে বললো, “বেশী কথা বলবেন না !! আপনি সুন্দর সুন্দর ড্রেস পরবেন, আর রাস্তা ঘাটের সব মেয়েরা আপনার দিকে তাকিয়ে থাকবে, তাইনা?? উহু আমি এসব মেনে নিতে পারবো না”
.
ব্যাপারটাতে আমি প্রথমে বিরক্ত হলেও দিনে দিনে বুঝতে পেরেছিলাম, মেয়েটা আমাকে কত বেশী ভালবাসে !! কিভাবে আমি সুখে থাকবো, কি করলে আমি প্রাণ খুলে হাসবো, সব সময় খুশি থাকবো, সেই চিন্তাতেই মেয়েটি ব্যাস্ত থাকতো সব সময়। সেখুব পাগলামী করতো, আমাকে আগলে রাখার চেষ্টা করতো সব সময়। অনেক সময় তার কিছু পাগলামীর অর্থ আমি বুঝতাম না। রেগে যেতাম। হুটহাট ধমক টমক দিয়ে ফেলতাম।...
.
বিয়ের প্রায় সাত মাস পর মারিয়া ব্লাড ক্যান্সারে মারা গেল। অনেক চেষ্টা করেও তাকে ধরে রাখতে পারিনি। বিন্দু বিন্দু করে গড়ে উঠা তার প্রতি আমার এক সমুদ্র ভালবাসাটা প্রকাশ করতে পারিনি। আমার পৃথিবীটা নিমেষেই একদম ছোট হয়ে গেল।
.
আজ প্রায় দুই বছর হলো মারিয়া মারা গেছে। মারা যাবার কিছুদুন আগে সে বলে গিয়েছিলো,“আমি তো কিছুদিন পর মরেই যাবো। তুমি আমার একটা কথা রাখবা? আমার ছোট বোন টা আছেনা? রিমি। জানো, ও প্রায়ই আমাকে বলতো, 'বুবুআমি বউ সাজবো কবে'? ওকে অনেক জায়গাথেকেই দেখতে আসতো, কিন্তু একটু খাটো আরকালো বলে ছেলেপক্ষ ওকে পছন্দ করতো না। বোনটা আমার এখনো দরজা বন্ধ করে লুকিয়ে লুকিয়ে কাঁদে। ওর হয়তো খুব সহজে বউ সাজা হবে না। ভালো কোনো বিয়ের প্রস্তাব আসবে না। তুমিকি পারবে ওকে বিয়ে করে পূর্ণ স্ত্রীর মর্যাদা দিতে? পারবে বলো”??
.
হ্যাঁ আমি তার শেষ কথাটা রাখতে পেরেছি। যে পরম মমতায় সে কথা গুলো বলেছিলো, সে কথা গুলো উপেক্ষা করার ক্ষমতা বিধাতা আমাকে দেন নি। মাঝে মাঝে গভীর রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে, আমি আনমনা হয়ে নিজে নিজেই মারিয়ার সাথে কথা বলি। অজান্তেই চোখের পাতা গুলো ভিজে আসে আমার। রিমি এগুলোর কিছুই টের পায় না। আমি মেয়েটার ঘুমন্ত নিষ্পাপ মুখটার দিকে তাকিয়ে থেকে মারিয়াকে খুঁজতে থাকি।..
.
(সত্যি অনেক ভালো লাগে তখন, যখন দেখি আমার ভালোবাসার মানুষটি আমাকে care করতে করতে এতোটাই পাগলামী করে...যে তখন মনে হয় পৃথিবীর সবচাইতে সুখি আমি.......)

ভরাট সুরেলা কন্ঠে প্রেমের ফাঁদ

ভরাট সুরেলা নারী কন্ঠে একটা ফোন কল ,

‘ হ্যালো- এটা কি রিফাত ভাইয়ার নাম্বার, অথবা ‘ ভাইয়া ভুল করে আপনার নাম্বারে ৫০ টাকা চলে গেছে, যদি ফিরিয়ে দিতেন ‘ এমন নানা বাহানায় অপরিচিত  কোন ফোন থেকে  যেকোন দিন কল  আসতেপারে আপনারো !

মোটামুটি আপনি যদি দুর্বল গোছের পুরুষ হয়ে থাকেন তাহলে ফিরতি কল তো অবশ্যই করবেন……

মনে রাখবেন শতকরা এমন ৯৫ ভাগ কলেই চূড়ান্ত কোন ফাঁদে পড়ে ফেঁসে যাবার পথেই আপনি ! অতএব সাধু সাবধান !!যুবতীর নাম তানিয়া । বয়স ত্রিশের কিছু বেশি, তবে সাজগোজ আর চলাফেরা দেখে বোঝার উপায় নেই বিশ অথবা বাইশের উপরে তিনি ।

আপাতদৃষ্টিতে অনেক পুরুষের নজর কাড়ার মত সক্ষমতা আছে তার। কন্ঠেও নাকি ‘যাদু’ আছে। লাস্যময়ী কথার সাথে বাহ্যিক সৌন্দর্যকেই ফাঁদ বানিয়ে শিকার করাই এই যুবতীর অন্যতম কাজ ।এই ফাঁদ দিয়ে সে যদি  কাউকে ঘায়েল করতে চায় তাহলে নাকি মোটামুটি দুর্বল গোছের যেকোন পুরুসেরই নিজেকেআটকানো বেশ দাঁয় হয়ে পড়ে’। প্রতারক চক্রের অন্যতম সদস্য তানিয়া সম্পর্কে সময়ের কণ্ঠস্বরকে ঠিক এমনটাই জানালেন  নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তানিয়ার ফাঁদে পড়া ভুক্তভোগী এক যুবক ।মোটামুটি বেশ কিছুদিন ধরেই সংঘবদ্ধ একটি দলকে সাথে নিয়ে মোবাইল ফোনে প্রেমের ফাঁদ পেতে শিকার করেছেন বেশ কিছু। পুলিশের সন্দেহের তালিকায় ছিলেন আগে থেকেই শুধুমাত্র প্রমাণের অপেক্ষা । কারন ইতোপূর্বে এই সুন্দরী যাদের শিকার করেছিলেন তাদের প্রায় সবাই সামাজিক লজ্জার ভয়ে চুপটি মেরে গিয়েছিলেন ।তবে শেষ দফায় এবারই ঘটলো বিপত্তি, হারুন নামের এক যুবককে ফাঁদে ফেলে টাকা আদায়ের সময় গভীর রাতে হাতে নাতেই আটক হলেন সুন্দরী প্রতারিকা তানিয়া ও তার এক সহযোগী ।মামলা সুত্রে জানা গেছে, তানিয়া নামে এক মহিলা দীর্ঘদিন ধরে মোবাইল ফোনে প্রেমের ছলনা করে বিভিন্ন যুবকদের দৌলতপুরের একটি বাড়িতে ডেকে এনে আটকে রেখে মোটা অংকের অর্থ আদায় করে আসছিলো ।খুলনা নগরীর দৌলতপুরে প্রেমের ফাঁদ ফেলে হারুন নামের এক যুবককে জিম্মি করে অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুই প্রতারককে আটক করে পুলিশ। এসময় জিম্মি হওয়া হারুনকেও উদ্ধার করেছে পুলিশ।  হারুন মুন্সীগঞ্জ জেলার বাসিন্দা।  আটককৃতদের বৃহস্পতিবার আদালতে সোপর্দ করা হয়।গ্রেফতারের পরই প্রাথমিক স্বীকারোক্তিতে তানিয়া জানিয়েছেন , কেবলমাত্র কিছুটা’ লোভী পুরুষই টার্গেট ছিলো তাদের । আগেভাগেই বিভিন্ন সুত্রে খবর নিয়ে তারা নিশ্চিত হতেন বিভিন্ন পুরুষের দুর্বলতা সম্পর্কে । এরপর বিভিন্ন কায়দায় টার্গেট করা ঐ মানুষটিকে ফোন করা হত। এভাবেই সখ্যতা গড়ে একসময় পরিণয়ের হাতছানি, এরপর আগে থেকেই প্লান মাফিক ফাঁদে ফেলে সম্মানের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় ।  এভাবেইচলতো একের পর এক ঘটনা ।দৌলতপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই সেলিম মোল্লা সময়ের কণ্ঠস্বরকে জানান, তানিয়া নামে এক মহিলা দীর্ঘদিন ধরে মোবাইল ফোনে প্রেমের ছলনা করে বিভিন্ন যুবকদের দৌলতপুরেরএকটি বাড়িতে ডেকে এনে আটকে রেখে মোটা অংকের অর্থ আদায় করেআসছে।সর্বশেষ বুধবার হারুণ নামে এক যুবককে প্রেমের ফাঁদে ফেলে খুলনায় এনে আটকে রেখে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করেন।  এ ঘটনাটিপুলিশ জানতে পেরে বুধবার রাতে দৌলতপুর এলাকার ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে হারুনকে উদ্ধার এবং এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে কথিত প্রেমিকা তানিয়া ও প্রতারক চক্রের সদস্য ইমনকে আটক করে।এ ঘটনায় হারুনের ভাই সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায়একটি মামলা দায়ের করেন।  গ্রেফতার হওয়া ইমন ও তানিয়া আগেওকয়েকজনকে একইভাবে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অর্থ আদায় করেছে বলে পুলিশ জানায়।

love

love picture,,,

Love u so much

ভালোবাসা আজ রক্তাক্ত,,,,,

ক্লাসমেট তাই মুখ ফোটে বলতে পারছে না অয়ন শিলাকে,,,,

অন্য দিকে শিলারও এক অবস্থা,,,,

অয়ন শিলা একই কলেজে পড়ে তাও আবার এক সেমিষ্টারে,,,

দুই জন খুব ভালো বন্ধু কখন যে তাদের বন্ধুত্ব আর বন্ধুত্বের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকেনি দুজন দুজনকে মনে মনে ভালোবাসে কেউ মুখ ফোটে বলতে পারি নি যদি তাদের বন্ধুত্ব নষ্ট হয়ে যায় সেই ভয়ে,,,,,,

এভাবে বেশ কিছু দিন যাবার পর হঠাৎ করে শিলার ফ্যামিলি তার বিয়ে ঠিক করে ফেলে,,,,,

হঠাৎ করেই শিলা অয়নকে ফোন দিয়ে বলতেছে অয়ন আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে,,,,,

(অয়নের মাথায় যেনো আকাশ ভেঙ্গে পরল)

কি বলিস হঠাৎ তর বিয়ে,,,,??

হা বাবা ঠিক করেছে তার বন্ধুর ছেলের সাথে,,,,,

ভালো বিয়ে করে ফেল,,,,,

এত সহজে বলতে পারলি,,,,??

হা কেনো,,,??

না এমনি,,,,

(শিলা ভেবেছিলো অয়ন তাকে ভালোবাসে আর সেটা সে এখন বলবে কিন্তু নআআ অয়নের আর সাহস হলো না),,,,

কিছুক্ষণ চুপ করে ছিলো দুজন তারপর শিলা জিদ করে ফোন কেটে দিলো, ,,,,

অয়ন এবার ভাবছে নাহ এবার শিলাকে ভালোবাসি কথাটি বলতে হবে তাই আবার ফোন দিলো অয়ন না শিলার মোবাইল বন্ধ
অয়ন এবার শিলার  মোবাইলে একটা মেসেজ দিলো
I love You লিখে

রাতে শিলা তার মোবাইল চালু করতেই অয়নের মেসেজ এলো

শিলা অয়নকে কল দিতেই দেখে অয়নের  মোবাইলের সুইচ অফ,,,,

শিলা এবার একটা রিক্সা নিয়ে রওনা দিলো অয়নের বাড়ি

অয়ন বাসায় একা থাকতো,,,,

শিলার মনে মনে ভাবনা অয়নকে নিয়ে দূরে কোথাও চলে যাবে,  ,

অন্যদিকে অয়ন বাসা ছেড়ে চলে যাওয়াত জন্য ব্যগ গুছিয়ে চলে যাচ্ছে অনেক দূরে যেখানে শিলা থাকবে না,,,,,

অয়ন বাইরে এসে দেখলো
শিলা আসছে রিক্সা করে। শিলাকে
দেখে অয়নের চাপা কষ্টগুলো যেন
হঠাৎ উবে গেল
তার চোখে হাজার
স্বপ্ন ভিড় করতে শুরু করলো
তার অনুমতি
ছাড়াই
কিন্তু স্বপ্ন দেখা বোধহয়
অয়নদের ভাগ্যে শয়ে না
কারন সে
দেখতে পাচ্ছে শিলা রাস্তায় শুয়ে
আছে ঘাতক ট্রাক শিলার আসা রিক্সা
কে ছুড়ে পেলেছে কিছুটা দূরে
অয়ন
দৌড়ে গিয়ে শিলার রক্তাক্ত
মাথাটা কোলে নিয়ে বসে অাছে
কিছু বলতে চাইছে শিলা 'হয়তো
ভালোবাসি'

কিন্তু তা আর এই জনমে বলা হয়নি শিলার,,,,,,,,,,

একটি ভালোবাসার গল্প

এটা একটা বাংলাদেশের কোন এক
মধ্যবিত্ত পরিবারের একটি ছেলে ও
একটি মেয়ের নীরব প্রেমের গল্প।
মেয়ের পরিবার চিরাচরিত নিয়মে
ছেলেটাকে গ্রহন করতে অস্বীকৃতি
জানায়। স্বাভাবিকভাবেই মেয়ের
পরিবার মেয়েটাকে বুঝানোর চেষ্টা
করে যে ছেলেটার খুব একটা ব্রাইট
ফিউচার নেই, তার সাথে সম্পর্ক
রাখাটা বোকামি ছাড়া আর কিছু
না।
পরিবারের চাপে পড়ে একদিন
মেয়েটা ছেলেটাকে বলে, "আমার
প্রতি তোমার ভালোবাসা কতটা
গভীর? তুমি একটা কিছু অন্তত করো।
তাছাড়া আমাদের সম্পর্ক কেউ মেনে
নিবে না।" ছেলেটা কোন উত্তর খুঁজে
পায় না। সে চুপ করে থাকে। মেয়েটা
রাগ হয়ে চলে যায়। তারপরেও
স্বপ্নবিলাসী ছেলেটা তাদের
ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখে, কিছুটা
গানের মতো,

"সাদা-
কালো এই জন্জালে ভরা মিথ্যে কথার
শহরে, তোমার-আমার লাল-নীল
সংসার।"

ছেলেটা একদিন হায়ার-স্টাডিসের
জন্য বিদেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
যাওয়ার আগ-মুহূর্তে সে মেয়েটাকে
বলে, "আমি হয়তো কথায় খুব একটা
পারদর্শী না, কিন্তু আমি জানি যে
আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।
তারপরেও তুমি যদি চাও, তোমার-
আমার বিয়ের কথা আমি তোমার
পরিবারকে একবার বলে দেখতে
পারি। তুমি কি আমার সাথে
সারাজীবন কাটাতে রাজি আছ?"
মেয়েটা ছেলের দৃঢ়-সংকল্প দেখে
রাজি হয়। ছেলেটা মেয়ের
পরিবারকে অনেক বুঝিয়ে রাজি করে
ফেলে। তারপর তাদের এনগেজমেন্ট
হয়ে যায় এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে
ছেলে প্রতিষ্ঠিত হয়ে দেশে ফিরলে
তারপর তাদের বিয়ে হবে। এরপর
ছেলেটা চলে যায় দেশের বাইরে।
মেয়েটা একটা অফিসে জব করা শুরু
করে দেয়। এদিকে ছেলেটাও তার
রিসার্চ-ওয়ার্ক নিয়ে দেশের বাইরে
ব্যস্ত। তারপরেও তারা শত ব্যস্ততার
মাঝেও ফোন আর ই-মেইলের মাধ্যমে
তাদের ভালোবাসার অনুভূতি যতটা
সম্ভব আদান-প্রদান করে।
একদিন মেয়েটা অফিসে যাওয়ার পথে
রোড-অ্যাক্সিডেন্ট করে। সেন্স ফিরে
সে দেখতে পায় যে সে হাসপাতালে
ভর্তি এবং বুঝতে পারে যে সে
মারাত্মকভাবে আহত। তার বাবা-
মাকে বিছানার পাশে দেখতে পায়
সে। তার মা কান্না করতেছে তা
বুঝতে পেরে যখন মেয়েটা কথা বলতে
যায় তখন সে বুঝতে পারে যে তার
বাকশক্তি লোপ পেয়েছে। ডাক্তারের
ভাষ্যমতে মেয়েটা তার ব্রেনে
আঘাত পাওয়ায় আজীবনের মতো
বোবা হয়ে গেছে।
একসময় মেয়েটা খানিকটা সুস্থ হয়ে
বাসায় চলে আসে। এদিকে ছেলেটা
তাকে বার বার ফোন করতে থাকে
কিন্তু মেয়েটা বোবা বলে তার করার
কিছুই থাকে না। মেয়েটা একদিন
একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে। সে
তার কথোপোকথন-হীন এই জীবনের
সাথে ছেলেটাকে আর জড়াতে চায়
না।
তার ফলশ্রুতিতে সে একদিন একটা
মিথ্যা চিঠিতে লেখে যে সে আর
ছেলেটার জন্য অপেক্ষা করতে পারবে
না। তারপর মেয়েটা চিঠির সাথে
তার এনজেজমেন্ট রিং ছেলেটার
ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়। ছেলেটা
মেয়েটাকে হাজার-হাজার ই-মেইল
করে কিন্তু তার কোন রিপ্লাই সে পায়
না। ছেলেটা শত-শত বার ফোন করে
কিন্তু মেয়েটার ফোন রিসিভ না করে
নীরবে কান্না করা ছাড়া আর কোন
উপায় থাকে না।
একদিন মেয়েটার পরিবার বাসা বদল
করে অন্য কোন এলাকায় নতুন কোন একটা
পরিবেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়
যাতে করে মেয়েটা কিছুটা হলেও এই
দুঃস্মৃতী ভূলে যায় এবং সুখে থাকে।
নতুন পরিবেশে মেয়েটা "সাইন-
ল্যাংগুয়েজ" শেখে এবং নতুন জীবন শুরু
করে। বছর দুয়েক পর একদিন মেয়েটার এক
বান্ধবী এখানে চলে আসে এবং
মেয়েটাকে বলে যে ছেলেটা
দেশে ব্যাক করেছে। মেয়েটা তার
বান্ধবীকে রিকুয়েস্ট করে যাতে
ছেলেটা কোনভাবেই যেন তার এই
অবস্থার কথা জানতে না পারে।
তারপর কয়েকদিন পর মেয়েটার বান্ধবী
চলে যায়।
আরো এক বছর পর আবার একদিন
মেয়েটার বান্ধবী মেয়েটার কাছে
একটা ইনভাইটেশন কার্ড নিয়ে চলে
আসে। মেয়েটা কার্ড খুলে দেখতে
পায় যে এটা ছেলেটার বিয়ের
ইনভাইটেশন কার্ড। মেয়েটা অবাক হয়ে
যায় যখন পাত্রীর জায়গায় তার
নিজের নাম দেখতে পায়। মেয়েটা
যখন তার বান্ধবীর কাছে এ সম্পর্কে
কিছু জানতে চাইবে তখন সে দেখতে
পায় যে ছেলেটা তার সামনে
দাঁড়িয়ে। ছেলেটা তখন "সাইন
ল্যাংগুয়েজ" ব্যবহার করে মেয়েটাকে
বলে,

"I've spent a year's time to learn sign
language. Just to let you know that I've not
forgotten our promise. Let me have the chance to
be your voice. I Love You."

এই বলে
ছেলেটা আবার সেই এনগেজমেন্ট
রিং মেয়েটাকে পড়িয়ে দেয়। কয়েক
বছর পর মেয়েটা আবার হেসে উঠে। এ
যেন এক নীরব ভালোবাসার নীরব
হাসি।

শয়তান আমাদের কি না করাতে পারে,,,,

একজন কুমারী মেয়ে একটি
ঘরে গিয়ে কড়াঘাত করলে
একজন কুঁড়ি বছর বয়সের
যুবক বেরিয়ে আসলো।
অতঃপর মেয়েটি বললো,
আমি মাদরাসায় যাচ্ছিলাম।
পথিমধ্যে আমার সঙ্গিদের হারিয়ে
পথ ভুলে এখানে এসেছি।
আমাকে পথ দেখিয়ে দিলে
কৃতার্থ হব। যুবকটি বলল,
আপনার গন্তব্য এখানে থেকে
অনেক দুরে । আপনি একেবারে পরিত্যক্ত
এলাকায় এসেছেন।
আজকে এই সময়ে বাড়ি পৌছা
আপনার জন্য সম্ভব হবে না।
আপনি বরং এখানে রাত্রি যাপন
করেন । আগামীকাল আমি
আপনাকে আপনার বাড়িতে পৌছে দিব
। অগত্যা মেয়েটি
রাত্রি যাপন করার সিদ্ধান্ত নিল।
ঘরে যুবক একা। মেয়েটিকে বলল,
আপনি আমার বিছানায় ঘুমান।
আমি ঘরের অপর প্রান্তে
মাটিতে ঘুমাব । চাদর
দিয়ে বিছানা থেকে ঘরের
বাকি অংশ
পর্দা করলেন। মেয়েটি অত্যন্ত
ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পুরো শরীর
আবৃত করে বিছানায় শুয়ে
পড়লেন । শুধু চোখ দুটি খোলা
রেখে তা দিয়ে যুবকের
গতিবিধি পর্যবেক্ষনে রাখলেন।
দেখলেন, যুবকটি মোমবাতি
জালিয়ে একটি বই পড়ছেন।
হঠাৎ বইটি বন্ধ করে দিলেন।
এবং নিজের একটি আঙ্গুল
মোমবাতির আগুনে প্রায় ৫ মিনিট
ধরে রাখলেন !
এভাবে তার সব আঙ্গুলই
পোড়াচ্ছিলেন !
এটা দেখে মেয়েটি আরো বেশি
ভীত বিহবল হড়ে পড়লেন !
কোন জীনের কবলে পড়ল কি না, এই
সংশয়ে তার কান্না চলে আসলো।
কিন্তু তার আক্রমনের ভয়ে
জোরে কাঁদতে পারছে না ।
এভাবে উভয়েরই বিনিদ্র
রজনী কেটে গেলো ।
অতঃপর
সকালে যুবকটি মেয়েটিকে তার
বাড়িতে পৌছে দিল।
মেয়েটি বাড়িতে গিয়ে তার
রাতের বৃত্তান্ত খুলে বলল।
কিন্তু তার বাবা ঘটনাটি বিশ্বাস
করতে পারছিল না।
ফলে তিনি পথিক বেশে যুবকের বাসায়
এসে রাস্তা ভুলে যাওয়ার কথা
বলে সাহায্য চাইলেন।
অতঃপর তিনি দেখলেন,
সত্যিই যুবকটির হাতের
আঙ্গুলগুলো বাধা ছিল ।
তিনি এগুলি পুড়ে যাওয়ার কারন
জিজ্ঞেস করলে,
যুবক জবাবে বলেন,
গতরাতে আমার বাড়িতে এক
সুন্দরী মেয়ে আশ্রয় নিয়েছিল।
একই ঘরে মেয়েটি আমার বিছানায়
ঘুমানোর পর শয়তান আমার
মনে কুমন্ত্রণা দিতে থাকে ।
ফলে পাপের পরিণাম
জাহান্নামের শাস্তির বিষয়টি
অন্তরে স্বরণ রাখতে আগুনে
আঙ্গুল পুড়িয়েছি ! আল্লাহর কসম,
শয়তানের কুমন্ত্রণাটি যেন আগুনে আঙ্গুল
পুড়ানোর চেয়েও
শক্তিশালী ছিল ! আল্লাহ শেষ
পর্যন্ত আমাকে সাহায্য করেছেন।
.
ঘটনা শুনে মেয়ের বাবা তার
বাড়িতে যুবককে আমন্ত্রন জানালেন।
যুবকের সততায় মুগ্ধ হয়ে তার
ঐ সুন্দরী মেয়েকে যুবকের
সাথে বিবাহ দিলেন ।
ফলে আল্লাহর ভয়ে একরাত্রের
উপভোগ বিসর্জন দেওয়ায়,
আল্লাহ তায়ালা বিনিময়ে তার
পুরো জীবন উপভোগ দ্বারা
ভরে দিলেন । সত্যিই আল্লাহর
সন্তুষ্টির জন্য কোন কিছু
পরিত্যাগ করলে , আল্লাহ
তায়ালা বিনিময়ে তার চেয়েও
উৎকৃষ্টতর জিনিস দান করেন।