এই মাত্র দেয়া

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

একটি ভালোবাসার গল্প

এটা একটা বাংলাদেশের কোন এক
মধ্যবিত্ত পরিবারের একটি ছেলে ও
একটি মেয়ের নীরব প্রেমের গল্প।
মেয়ের পরিবার চিরাচরিত নিয়মে
ছেলেটাকে গ্রহন করতে অস্বীকৃতি
জানায়। স্বাভাবিকভাবেই মেয়ের
পরিবার মেয়েটাকে বুঝানোর চেষ্টা
করে যে ছেলেটার খুব একটা ব্রাইট
ফিউচার নেই, তার সাথে সম্পর্ক
রাখাটা বোকামি ছাড়া আর কিছু
না।
পরিবারের চাপে পড়ে একদিন
মেয়েটা ছেলেটাকে বলে, "আমার
প্রতি তোমার ভালোবাসা কতটা
গভীর? তুমি একটা কিছু অন্তত করো।
তাছাড়া আমাদের সম্পর্ক কেউ মেনে
নিবে না।" ছেলেটা কোন উত্তর খুঁজে
পায় না। সে চুপ করে থাকে। মেয়েটা
রাগ হয়ে চলে যায়। তারপরেও
স্বপ্নবিলাসী ছেলেটা তাদের
ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখে, কিছুটা
গানের মতো,

"সাদা-
কালো এই জন্জালে ভরা মিথ্যে কথার
শহরে, তোমার-আমার লাল-নীল
সংসার।"

ছেলেটা একদিন হায়ার-স্টাডিসের
জন্য বিদেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
যাওয়ার আগ-মুহূর্তে সে মেয়েটাকে
বলে, "আমি হয়তো কথায় খুব একটা
পারদর্শী না, কিন্তু আমি জানি যে
আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।
তারপরেও তুমি যদি চাও, তোমার-
আমার বিয়ের কথা আমি তোমার
পরিবারকে একবার বলে দেখতে
পারি। তুমি কি আমার সাথে
সারাজীবন কাটাতে রাজি আছ?"
মেয়েটা ছেলের দৃঢ়-সংকল্প দেখে
রাজি হয়। ছেলেটা মেয়ের
পরিবারকে অনেক বুঝিয়ে রাজি করে
ফেলে। তারপর তাদের এনগেজমেন্ট
হয়ে যায় এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে
ছেলে প্রতিষ্ঠিত হয়ে দেশে ফিরলে
তারপর তাদের বিয়ে হবে। এরপর
ছেলেটা চলে যায় দেশের বাইরে।
মেয়েটা একটা অফিসে জব করা শুরু
করে দেয়। এদিকে ছেলেটাও তার
রিসার্চ-ওয়ার্ক নিয়ে দেশের বাইরে
ব্যস্ত। তারপরেও তারা শত ব্যস্ততার
মাঝেও ফোন আর ই-মেইলের মাধ্যমে
তাদের ভালোবাসার অনুভূতি যতটা
সম্ভব আদান-প্রদান করে।
একদিন মেয়েটা অফিসে যাওয়ার পথে
রোড-অ্যাক্সিডেন্ট করে। সেন্স ফিরে
সে দেখতে পায় যে সে হাসপাতালে
ভর্তি এবং বুঝতে পারে যে সে
মারাত্মকভাবে আহত। তার বাবা-
মাকে বিছানার পাশে দেখতে পায়
সে। তার মা কান্না করতেছে তা
বুঝতে পেরে যখন মেয়েটা কথা বলতে
যায় তখন সে বুঝতে পারে যে তার
বাকশক্তি লোপ পেয়েছে। ডাক্তারের
ভাষ্যমতে মেয়েটা তার ব্রেনে
আঘাত পাওয়ায় আজীবনের মতো
বোবা হয়ে গেছে।
একসময় মেয়েটা খানিকটা সুস্থ হয়ে
বাসায় চলে আসে। এদিকে ছেলেটা
তাকে বার বার ফোন করতে থাকে
কিন্তু মেয়েটা বোবা বলে তার করার
কিছুই থাকে না। মেয়েটা একদিন
একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে। সে
তার কথোপোকথন-হীন এই জীবনের
সাথে ছেলেটাকে আর জড়াতে চায়
না।
তার ফলশ্রুতিতে সে একদিন একটা
মিথ্যা চিঠিতে লেখে যে সে আর
ছেলেটার জন্য অপেক্ষা করতে পারবে
না। তারপর মেয়েটা চিঠির সাথে
তার এনজেজমেন্ট রিং ছেলেটার
ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়। ছেলেটা
মেয়েটাকে হাজার-হাজার ই-মেইল
করে কিন্তু তার কোন রিপ্লাই সে পায়
না। ছেলেটা শত-শত বার ফোন করে
কিন্তু মেয়েটার ফোন রিসিভ না করে
নীরবে কান্না করা ছাড়া আর কোন
উপায় থাকে না।
একদিন মেয়েটার পরিবার বাসা বদল
করে অন্য কোন এলাকায় নতুন কোন একটা
পরিবেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়
যাতে করে মেয়েটা কিছুটা হলেও এই
দুঃস্মৃতী ভূলে যায় এবং সুখে থাকে।
নতুন পরিবেশে মেয়েটা "সাইন-
ল্যাংগুয়েজ" শেখে এবং নতুন জীবন শুরু
করে। বছর দুয়েক পর একদিন মেয়েটার এক
বান্ধবী এখানে চলে আসে এবং
মেয়েটাকে বলে যে ছেলেটা
দেশে ব্যাক করেছে। মেয়েটা তার
বান্ধবীকে রিকুয়েস্ট করে যাতে
ছেলেটা কোনভাবেই যেন তার এই
অবস্থার কথা জানতে না পারে।
তারপর কয়েকদিন পর মেয়েটার বান্ধবী
চলে যায়।
আরো এক বছর পর আবার একদিন
মেয়েটার বান্ধবী মেয়েটার কাছে
একটা ইনভাইটেশন কার্ড নিয়ে চলে
আসে। মেয়েটা কার্ড খুলে দেখতে
পায় যে এটা ছেলেটার বিয়ের
ইনভাইটেশন কার্ড। মেয়েটা অবাক হয়ে
যায় যখন পাত্রীর জায়গায় তার
নিজের নাম দেখতে পায়। মেয়েটা
যখন তার বান্ধবীর কাছে এ সম্পর্কে
কিছু জানতে চাইবে তখন সে দেখতে
পায় যে ছেলেটা তার সামনে
দাঁড়িয়ে। ছেলেটা তখন "সাইন
ল্যাংগুয়েজ" ব্যবহার করে মেয়েটাকে
বলে,

"I've spent a year's time to learn sign
language. Just to let you know that I've not
forgotten our promise. Let me have the chance to
be your voice. I Love You."

এই বলে
ছেলেটা আবার সেই এনগেজমেন্ট
রিং মেয়েটাকে পড়িয়ে দেয়। কয়েক
বছর পর মেয়েটা আবার হেসে উঠে। এ
যেন এক নীরব ভালোবাসার নীরব
হাসি।

শয়তান আমাদের কি না করাতে পারে,,,,

একজন কুমারী মেয়ে একটি
ঘরে গিয়ে কড়াঘাত করলে
একজন কুঁড়ি বছর বয়সের
যুবক বেরিয়ে আসলো।
অতঃপর মেয়েটি বললো,
আমি মাদরাসায় যাচ্ছিলাম।
পথিমধ্যে আমার সঙ্গিদের হারিয়ে
পথ ভুলে এখানে এসেছি।
আমাকে পথ দেখিয়ে দিলে
কৃতার্থ হব। যুবকটি বলল,
আপনার গন্তব্য এখানে থেকে
অনেক দুরে । আপনি একেবারে পরিত্যক্ত
এলাকায় এসেছেন।
আজকে এই সময়ে বাড়ি পৌছা
আপনার জন্য সম্ভব হবে না।
আপনি বরং এখানে রাত্রি যাপন
করেন । আগামীকাল আমি
আপনাকে আপনার বাড়িতে পৌছে দিব
। অগত্যা মেয়েটি
রাত্রি যাপন করার সিদ্ধান্ত নিল।
ঘরে যুবক একা। মেয়েটিকে বলল,
আপনি আমার বিছানায় ঘুমান।
আমি ঘরের অপর প্রান্তে
মাটিতে ঘুমাব । চাদর
দিয়ে বিছানা থেকে ঘরের
বাকি অংশ
পর্দা করলেন। মেয়েটি অত্যন্ত
ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পুরো শরীর
আবৃত করে বিছানায় শুয়ে
পড়লেন । শুধু চোখ দুটি খোলা
রেখে তা দিয়ে যুবকের
গতিবিধি পর্যবেক্ষনে রাখলেন।
দেখলেন, যুবকটি মোমবাতি
জালিয়ে একটি বই পড়ছেন।
হঠাৎ বইটি বন্ধ করে দিলেন।
এবং নিজের একটি আঙ্গুল
মোমবাতির আগুনে প্রায় ৫ মিনিট
ধরে রাখলেন !
এভাবে তার সব আঙ্গুলই
পোড়াচ্ছিলেন !
এটা দেখে মেয়েটি আরো বেশি
ভীত বিহবল হড়ে পড়লেন !
কোন জীনের কবলে পড়ল কি না, এই
সংশয়ে তার কান্না চলে আসলো।
কিন্তু তার আক্রমনের ভয়ে
জোরে কাঁদতে পারছে না ।
এভাবে উভয়েরই বিনিদ্র
রজনী কেটে গেলো ।
অতঃপর
সকালে যুবকটি মেয়েটিকে তার
বাড়িতে পৌছে দিল।
মেয়েটি বাড়িতে গিয়ে তার
রাতের বৃত্তান্ত খুলে বলল।
কিন্তু তার বাবা ঘটনাটি বিশ্বাস
করতে পারছিল না।
ফলে তিনি পথিক বেশে যুবকের বাসায়
এসে রাস্তা ভুলে যাওয়ার কথা
বলে সাহায্য চাইলেন।
অতঃপর তিনি দেখলেন,
সত্যিই যুবকটির হাতের
আঙ্গুলগুলো বাধা ছিল ।
তিনি এগুলি পুড়ে যাওয়ার কারন
জিজ্ঞেস করলে,
যুবক জবাবে বলেন,
গতরাতে আমার বাড়িতে এক
সুন্দরী মেয়ে আশ্রয় নিয়েছিল।
একই ঘরে মেয়েটি আমার বিছানায়
ঘুমানোর পর শয়তান আমার
মনে কুমন্ত্রণা দিতে থাকে ।
ফলে পাপের পরিণাম
জাহান্নামের শাস্তির বিষয়টি
অন্তরে স্বরণ রাখতে আগুনে
আঙ্গুল পুড়িয়েছি ! আল্লাহর কসম,
শয়তানের কুমন্ত্রণাটি যেন আগুনে আঙ্গুল
পুড়ানোর চেয়েও
শক্তিশালী ছিল ! আল্লাহ শেষ
পর্যন্ত আমাকে সাহায্য করেছেন।
.
ঘটনা শুনে মেয়ের বাবা তার
বাড়িতে যুবককে আমন্ত্রন জানালেন।
যুবকের সততায় মুগ্ধ হয়ে তার
ঐ সুন্দরী মেয়েকে যুবকের
সাথে বিবাহ দিলেন ।
ফলে আল্লাহর ভয়ে একরাত্রের
উপভোগ বিসর্জন দেওয়ায়,
আল্লাহ তায়ালা বিনিময়ে তার
পুরো জীবন উপভোগ দ্বারা
ভরে দিলেন । সত্যিই আল্লাহর
সন্তুষ্টির জন্য কোন কিছু
পরিত্যাগ করলে , আল্লাহ
তায়ালা বিনিময়ে তার চেয়েও
উৎকৃষ্টতর জিনিস দান করেন।

শিক্ষামূলক

এক রাজা ছিলেন যার একটা চোখ
এবং একটা পা ছিল । তিনি অনেক
চিত্রশিল্পীকে জিজ্ঞেস করলেন
উনার একটা সুন্দর
ছবি একেঁ দিতে পারবে কিনা ।
কিন্তু কেউই সাহস করতে পারল না ।

পারবেই
বা কেমনে , এক চোখ আর এক
পা না থাকলে কেমন
করে কারো ছবি সুন্দর করে আকাঁ যায়
কিন্তু একজন রাজার কথায় রাজি হল
এবং অনেক
ভেবে চিন্তে একটা ছবি আকাঁ শুরু করল ।

সবাই ছবিটা দেখে মুগ্ধ হয়ে গেল ।
রাজা উনার ছবি দেখে অনেক
খুশী হলেন।

ছবিতে রাজা এক
পায়ে দাঁড়িয়ে এক চোখ বন্ধ
করে শিকারকে শিকার করার জন্য
নিশানা ঠিক করছেন ।

শিক্ষাঃ আমরা কেন অন্যের
দুর্বলতাকে লুকিয়ে তাদের ভাল
কাজের প্রশংসা করতে পারি না ?
কেন আমরা অন্যের
দোষত্রুটি গুলো সবাইকে বলে বেড়াই ?
আমাদের উচিত নিজেদের পরিবর্তন
করা,,,,,